Later, when the institution celebrated its 75th anniversary, the Cold War had ended and India was reforming its economy¹⁷¹⁸¹⁹. The group was now publishing The Telegraph and was to foray into television. The then-Chief Editor, Aveek Sarkar, said that Anandabazar’s ethos was its willingness to "question any establishment that subvert[ed] values for the sake of expediency"²⁰. The principles of personal freedom and the free market were central to editorial policy.

Over the past twenty five years, the group has ventured into new lands, languages and forms. Today, ABP reaches nearly 300 million Indians each month from Jammu to Kanyakumari across television, digital, print and radio²¹.

The group’s enterprise has been matched by its heroism. I will cite six examples over the past twenty five years²².

In September 1999, a fire "engulf[ed]"²³ the ABP office in Calcutta. Bulu Bandury charged into the building to rescue an employee from the flames.

Even fire could not burn us. The next day, the entire staff of Anandabazar Patrika and The Telegraph brought out the papers. Anandabazar’s front-page editorial said: "Puriyao Jaha Pore Na"²⁴.

In September 2006, a bomb kept in a tiffin box exploded in Jhargram when the police tried to deactivate it. Soumeshwar Mondal was critically wounded when he tried to take a photograph. Two years later, with one eye and a resilient spirit, he was back on his bike taking pictures.

In July 2014, Jagwinder Singh Patial flew to war-torn Iraq to break the news of the killing of 39 Indian hostages by ISIS.

In May 2020, the cyclone Amphan hit West Bengal. As winds reached 150 km per hour, and trees and electric poles fell all around, Ruma Paul held her ground for two hours reporting on the ravages of the storm.

Facing the same cyclone and failed internet lines, Rahul Maji connected a laptop to the CCTV server to send the PDF version of the next day’s papers to the printing press.

We are lucky to have many other heroes among us. We pay homage to them all.

Our heroes face a very different world today.

America is no longer²⁵ the world’s policeman. China has risen²⁶ and Russia is belligerent²⁷. Global trade and economic growth have declined²⁸ and prices are rising rapidly²⁹. The ideals of liberal democracy are in retreat³⁰. As the world moves towards a multipolar order, Delhi dreams³¹ of a place among the great powers.

But this dream is clouded by threats within.

The task of economic reform remains incomplete³², and the pandemic has claimed lives³³ and livelihoods³⁴. The Centre for Monitoring the Indian Economy found that, in May, only two-fifths of Indians aged 15 years or older were employed or seeking jobs³⁵. This year, our economy will grow fast enough to create 6 million new jobs, where it needs 10.5 million³⁶. Our demographic dividend is becoming more difficult to reap.

Social divisions are growing³⁷. The politics of polarisation, played out through social media and news channels, has deepened the fissure of religion on the street and in the drawing room.

The environment for news media has also suffered a sea change.

The spread of the Internet³⁸ has changed publishing in a way not seen since the invention of the printing press³⁹. The man in rural Uttar Pradesh has the world in his smartphone.

However, independent journalism often draws ire on social media⁴⁰. It also meets the anger of governments⁴¹ at state and Centre, the authorities now more sophisticated with their use of law, technology and commerce⁴², and more ruthless in their punishment of criticism⁴³.

As the world changes, we will stay true to ourselves.

We will continue to provide sound, independent journalism in the public interest. That means doing our work ethically and with rigour. It also entails holding the powerful to account, even in adversity.

We advocate realism⁴⁴ in foreign policy, or the singular pursuit of the national interest in an anarchic world. This is the path that Delhi has followed⁴⁵ in its response to the war in Ukraine. It is also in the world’s interest that India retain its relationships on either side of the conflict.

We believe that the task of reform must be renewed⁴⁶ and long-term growth must be the government’s main concern. The McKinsey Global Institute has estimated⁴⁷ that the Indian economy needs to grow at 8 to 8.5 per cent till 2030 in order to employ its young jobseekers.

However, reforms alone cannot address the material strain on our citizens. The RBI and the government need to rein in inflation⁴⁸ and the poor need a proper safety net⁴⁹⁵⁰. Personal freedom remains as relevant⁵¹ as ever. But we aspire to a larger ideal, which the Constitution calls "the dignity of the individual"⁵².

We believe that social harmony is necessary for national unity. Polarisation fetches eyeballs (see Appendix) and perhaps helps⁵³ win some elections. But it does not make the country stronger.

In 1933, as dictators rose and India ached for independence, Rabindranath gave the following advice⁵⁴ to Anandabazar Patrika.

তোমার লেখনী যেন ন্যায়দন্ড ধরে
শত্রুমিত্র নির্বিভেদে সকলের পরে।
স্বজাতির সিংহাসন উচ্চ করি গড়ো,
সেই সঙ্গে মনে রেখো সত্য আরো বড়ো।
স্বদেশেরে চাও যদি তারো ঊর্দ্ধে ওঠো,
কোরো না দেশের কাছে মানুষেরে ছোটো।

A very rough translation in English follows.

May your words be just to all,
Whether friend or foe.
Raise high the throne that is the Nation
But remember: Truth is higher still.
If you desire your Nation rise still higher,
Belittle not Humanity before Country.

In the halls of Parliament, at the Press Club, and at Mahadeb’s teashop, the answer is this:

We at ABP serve people, not power. And we find the heroes within ourselves, time and again.

Thank you for listening.

Show more

তারপর দেশ স্বাধীন হল। কারাগারের রূপ বদলালো। কিন্তু বিনা অপরাধে রাজনৈতিক কারাবাস এখনও বড়রকম ভাবেই চলছে। সাহসী রাজনৈতিক চিন্তাভাবনা যারা চর্চা করছেন, তাঁদের অনেককেই মার খেতে হচ্ছে সরকারের হাতে, আরোপিত অপরাধের বিচার ছাড়াই। তাঁদের প্রশংসা ভারতবর্ষের বাইরে থেকে অনেক সময় আসে। যেমন, আমরা শুনেছি জোরগলায় অধ্যাপক চম্‌স্কীর মুখ থেকে। বিনা বিচারে হাজতবাসী উমের খালেদকে সম্মান দিতে চম্‌স্কী চেয়েছেন। কিন্তু এদেশে তাঁদের সম্মান প্রায়সময়ই বিরল। আনান্দবাজার পত্রিকা যে এই সাহসিকতাকে স্থান দিয়েছে তাদের কাগজে এবং আলোচনায়, তার মধ্যে একটা বড় রকম মূল্যবোধ আমরা দেখতে পাই।

আমাদের দুঃখী দেশে সমস্যার অভাব নেই। দারিদ্র্য, চিকিৎসাহীনতা, সাধারণ মানুষের সম্মানের অভাব, মেয়েদের প্রতি দুর্ব্যবহার - প্রায়ই আমাদের চোখে পরে। সেসমস্ত বিষয়ে আনন্দবাজার যা বক্তব্য রেখেছেন সেই নিয়ে আমাদের চিন্তা করার কারণ আছে। এদেশে নতুন যে সমস্যা আমাদের জাতীয় ঐক্য পিছিয়ে দিচ্ছে, তার মধ্যেও সুচিন্তার অভাব আমরা অনেক সময় দেখতে পাই। ভারতীয় মানুষদের নানা ভাগে ভাগ করার প্রচেষ্টা এবং হিন্দু-মুসলমানের সহকর্মের জায়গায় বিভেদ তৈরী করার প্রচেষ্টা আমাদের খুবই দেখতে হচ্ছে, রাজনৈতিক সুবিধাবাদের ব্যবহারের জন্য। যে ভারতবর্ষ রবীন্দ্রনাথ, মহাত্মা গান্ধী, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু চেয়েছিলেন তা সরিয়ে একপেশে সাম্প্রদায়িক রাজত্বি করার প্রচেষ্টা দেশের মানুষকে নানাভাবে দূর্বল করছে। এই বিভক্তিকরণের বিরুদ্ধে যে আনন্দবাজার দাঁড়াবার প্রচেষ্টা করেছেন - এতে আমাদের আনন্দ করার কারণ নিশ্চয় আছে।

যে আদর্শ লাল কাগজে দু’ পয়সা দামে দোলের পূর্ণিমার দিন প্রচারিত হয়েছিল, সে আদর্শের মূল্য আজকেও কম নয়। আনন্দবাজারের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এই বড় কথাটি আমাদের স্মরণ করার অবকাশ আছে। Englishman পত্রিকা যাকে ‘danger signal’ মনে করেছিলেন, তা নিয়ে ন্যায়ের প্রচার প্রচেষ্টা এখনও জরুরী।

এ বিষয়ে সন্দেহ নেই যে, নানান দুঃখ দুর্দশার মধ্যে আমাদের এগোতে হবে। তাই আনন্দহীনতা যেমন আমাদের কাম্য নয়, তেমনি সাবলীলভাবে আমাদের নানান সমস্যার সমাধান বিষয়ে ভাববার প্রয়োজন খুবই বড়। শুধু সারল্য নিয়ে জীবনচিন্তায় সাফল্য হয়তো আমরা পাব না। শক্তিমান এবং সুচিন্তিত চিন্তাধারার উপরে আমাদের জোর কমানো চলবে না। আনন্দবাজার যে আমাদের এই বড় সত্যের দিকে নজর দেওয়ার প্রচেষ্টা করছেন তার জন্যে আমাদের কৃতজ্ঞতার কারণ সত্যিই আছে।

Show more